০৯:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মালদ্বীপে কোটি টাকার সমপরিমাণ ডলারসহ বাংলাদেশি আটক

Spread the love

মালদ্বীপ থেকে দেশে আসার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে শামীম ইসলাম সাগর নামে এক বাংলাদেশি আটক হয়েছেন। এ সময় তার কাছ থেকে ৮১ হাজার ৩০ ডলার জব্দ করেছে ওই দেশের কাস্টম কর্মকর্তারা, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১ কোটি টাকা।

রোববার (২৫ আগস্ট) দেশটির ভেলেনা আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট থেকে ওই ব্যক্তিকে আটক করা হয়।

জানা যায়, শামীম ইসলাম সাগর একটি বেসরকারি বিমানে ঢাকার উদ্দেশে মালদ্বীপ বিমানবন্দর ত্যাগ করার সময় তাকে ধরা হয়। এয়ারপোর্টের কাস্টম সিকিউরিটির সন্দেহ হলে তার সঙ্গে থাকা ব্যাগ তল্লাশি করেন তারা। তখন লাগেজের ভেতরে কালো পলিথিনের বাঁধা কর্নফ্লেক্সের একটি বক্সের ভেতরে এই ডলার পাওয়া যায়। বেশ কয়েকটি বান্ডিলে ভাগ করা ডলারগুলোর ওপর বিভিন্ন নামের ট্যাগ লাগানো ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, এই ডলার পাচারের সঙ্গে অবৈধ হুন্ডির ব্যবসায়ীরা জড়িত।

এ ব্যাপারে মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনের শ্রম কাউন্সিলর মো. সোহেল পারভেজ বলেন, মুষ্টিমেয় কয়েকজন প্রবাসীর কারণে একদিকে যেমন দেশের সুনাম নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে শ্রমবাজারের শীর্ষে থাকা বাংলাদেশি শ্রমিকদের প্রতি মালদ্বীপের সাধারণ মানুষের অনীহা সৃষ্টি হচ্ছে।

মালদ্বীপের আইন অনুযায়ী, একজন প্যাসেঞ্জার তার সঙ্গে করে বিশ হাজার ডলার পর্যন্ত নিতে পারবেন। কাস্টম ডিক্লারেশনের মাধ্যমে এর চেয়েও বেশি ডলারও নেওয়া যায় অবশ্য। তবে, সেক্ষেত্রে সেখানকার সরকার নির্ধারিত ট্যাক্স পরিশোধ করতে হয়।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

লেখক তথ্য সম্পর্কে
আপডেটের সময় : ০৬:৫৩:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৪
২২ টাইম ভিউ

মালদ্বীপে কোটি টাকার সমপরিমাণ ডলারসহ বাংলাদেশি আটক

আপডেটের সময় : ০৬:৫৩:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৪
Spread the love

মালদ্বীপ থেকে দেশে আসার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে শামীম ইসলাম সাগর নামে এক বাংলাদেশি আটক হয়েছেন। এ সময় তার কাছ থেকে ৮১ হাজার ৩০ ডলার জব্দ করেছে ওই দেশের কাস্টম কর্মকর্তারা, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১ কোটি টাকা।

রোববার (২৫ আগস্ট) দেশটির ভেলেনা আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট থেকে ওই ব্যক্তিকে আটক করা হয়।

জানা যায়, শামীম ইসলাম সাগর একটি বেসরকারি বিমানে ঢাকার উদ্দেশে মালদ্বীপ বিমানবন্দর ত্যাগ করার সময় তাকে ধরা হয়। এয়ারপোর্টের কাস্টম সিকিউরিটির সন্দেহ হলে তার সঙ্গে থাকা ব্যাগ তল্লাশি করেন তারা। তখন লাগেজের ভেতরে কালো পলিথিনের বাঁধা কর্নফ্লেক্সের একটি বক্সের ভেতরে এই ডলার পাওয়া যায়। বেশ কয়েকটি বান্ডিলে ভাগ করা ডলারগুলোর ওপর বিভিন্ন নামের ট্যাগ লাগানো ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, এই ডলার পাচারের সঙ্গে অবৈধ হুন্ডির ব্যবসায়ীরা জড়িত।

এ ব্যাপারে মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনের শ্রম কাউন্সিলর মো. সোহেল পারভেজ বলেন, মুষ্টিমেয় কয়েকজন প্রবাসীর কারণে একদিকে যেমন দেশের সুনাম নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে শ্রমবাজারের শীর্ষে থাকা বাংলাদেশি শ্রমিকদের প্রতি মালদ্বীপের সাধারণ মানুষের অনীহা সৃষ্টি হচ্ছে।

মালদ্বীপের আইন অনুযায়ী, একজন প্যাসেঞ্জার তার সঙ্গে করে বিশ হাজার ডলার পর্যন্ত নিতে পারবেন। কাস্টম ডিক্লারেশনের মাধ্যমে এর চেয়েও বেশি ডলারও নেওয়া যায় অবশ্য। তবে, সেক্ষেত্রে সেখানকার সরকার নির্ধারিত ট্যাক্স পরিশোধ করতে হয়।