০৩:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪, ২৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নিউইয়র্কে ফাহিম হত্যা: ঘাতক হাসপিলের ৪০ বছরের কারাদণ্ড

Spread the love

যুক্তরাষ্ট্রের রাইড শেয়ারিং অ্যাপস ‘পাঠাও’য়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফাহিম সালেহ (৩৩) হত্যার দায়ে টাইরেস হাসপিলকে ৪০ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কের ম্যানহাটনের একটি আদালতের বিচারক তাকে এ সাজা প্রদান করেন।

রায়ের সময় বিচারক বলেন– ফাহিম সালেহ একজন দয়ালু, উদার ও সহানুভূতিশীল ব্যক্তি; যিনি বিশ্বকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করেছিলেন। এই রায় ফাহিম সালেহকে ফিরিয়ে আনতে না পারলেও তার পরিবার এবং স্বজনদের দুঃখ কিছুটা হলেও কমাবে।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ১৩ জুলাই ম্যানহাটনের লোয়ার ইস্ট সাইডের হিউস্টন স্ট্রিটের অভিজাত ফ্ল্যাটে নৃশংসভাবে খুন হন ফাহিম সালেহ। তার সাবেক সহকারী হাসপিল ৪ লাখ ডলার চুরির পর দোষ লুকাতে তাকে গলাকেটে হত্যা করে। এরপর ইলেকট্রিক করাত দিয়ে লাশ কেটে টুকরো টুকরো করে।

আদালতে হাসপিল জানিয়েছিলেন, প্রেমিকাকে আকৃষ্ট করার জন্য নানা উপহার কিনতে তিনি ফাহিমের অর্থ চুরি করেছিলেন। পরে এ বিষয়টি আড়াল করতেই তিনি ফাহিমকে হত্যা করেন। তবে তার এ দাবি প্রত্যাখ্যান করেন বিচারক।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

লেখক তথ্য সম্পর্কে
আপডেটের সময় : ০১:১০:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
১১ টাইম ভিউ

নিউইয়র্কে ফাহিম হত্যা: ঘাতক হাসপিলের ৪০ বছরের কারাদণ্ড

আপডেটের সময় : ০১:১০:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
Spread the love

যুক্তরাষ্ট্রের রাইড শেয়ারিং অ্যাপস ‘পাঠাও’য়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফাহিম সালেহ (৩৩) হত্যার দায়ে টাইরেস হাসপিলকে ৪০ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কের ম্যানহাটনের একটি আদালতের বিচারক তাকে এ সাজা প্রদান করেন।

রায়ের সময় বিচারক বলেন– ফাহিম সালেহ একজন দয়ালু, উদার ও সহানুভূতিশীল ব্যক্তি; যিনি বিশ্বকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করেছিলেন। এই রায় ফাহিম সালেহকে ফিরিয়ে আনতে না পারলেও তার পরিবার এবং স্বজনদের দুঃখ কিছুটা হলেও কমাবে।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ১৩ জুলাই ম্যানহাটনের লোয়ার ইস্ট সাইডের হিউস্টন স্ট্রিটের অভিজাত ফ্ল্যাটে নৃশংসভাবে খুন হন ফাহিম সালেহ। তার সাবেক সহকারী হাসপিল ৪ লাখ ডলার চুরির পর দোষ লুকাতে তাকে গলাকেটে হত্যা করে। এরপর ইলেকট্রিক করাত দিয়ে লাশ কেটে টুকরো টুকরো করে।

আদালতে হাসপিল জানিয়েছিলেন, প্রেমিকাকে আকৃষ্ট করার জন্য নানা উপহার কিনতে তিনি ফাহিমের অর্থ চুরি করেছিলেন। পরে এ বিষয়টি আড়াল করতেই তিনি ফাহিমকে হত্যা করেন। তবে তার এ দাবি প্রত্যাখ্যান করেন বিচারক।