১১:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাষ্ট্রপতি হওয়া দণ্ডনীয় অপরাধ বিদেশি নাগরিক হলে: রিপন

Spread the love


বার্বাডোজের নাগরিক হয়ে মো. সাহাবুদ্দিন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হয়ে দণ্ডনীয় অপরাধ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান রিপন।

বুধবার (২৩ অক্টোবর) ইতালির বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আমিনুর রহমান সালামের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে ‘সংবর্ধনা ও সাংবাদিকতার বিকাশে জিয়াউর রহমানের অবদান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

আসাদুজ্জামান রিপন বলেছেন, মো. সাহাবুদ্দিন বার্বাডোজের নাগরিক। অন্য দেশের নাগরিক হয়ে তিনি কীভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হন? এটা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এর জন্য তার শাস্তি হওয়া উচিত।

তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগ করা উচিত। তার এ পদে থাকার যোগ্যতা নেই। তিনি আপাদমস্তক একটা দুর্নীতিবাজ লোক।

বিএনপির এই নেতা বলেন, সাহাবুদ্দিন দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। পদ্মা সেতুর দুর্নীতি ঢাকতেই তাকে সে সময় ওখানে বসানো হয়েছিল। পরে তাকে ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান করা হয়। এরপর সাহাবুদ্দিনকে যখন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি করা হয়, তখন সবাই আশ্চর্য হয়ে গেলেন।

শেখ হাসিনার পদত্যাগের বিষয়ে রিপন বলেন, তিনি তো মানুষের ভোটে নির্বাচিত হননি। তাই উনি পদত্যাগ করলেন কি করলেন না সেটা নিয়ে আলোচনার কিছু নেই। বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা ওনাকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছেন।

তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্রপতি তিন বাহিনীর প্রধানকে পেছনে রেখে ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন। তাকে পদত্যাগপত্র দেওয়া হয়েছিল। এখন আড়াই মাস পর এসে সাহাবুদ্দিন বললেন ওনি পদত্যাগপত্র পাননি। এর মধ্যে নিশ্চই কোনো উদ্দেশ্য আছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

লেখক তথ্য সম্পর্কে
আপডেটের সময় : ০১:৫৬:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪
১১ টাইম ভিউ

রাষ্ট্রপতি হওয়া দণ্ডনীয় অপরাধ বিদেশি নাগরিক হলে: রিপন

আপডেটের সময় : ০১:৫৬:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪
Spread the love


বার্বাডোজের নাগরিক হয়ে মো. সাহাবুদ্দিন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হয়ে দণ্ডনীয় অপরাধ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান রিপন।

বুধবার (২৩ অক্টোবর) ইতালির বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আমিনুর রহমান সালামের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে ‘সংবর্ধনা ও সাংবাদিকতার বিকাশে জিয়াউর রহমানের অবদান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

আসাদুজ্জামান রিপন বলেছেন, মো. সাহাবুদ্দিন বার্বাডোজের নাগরিক। অন্য দেশের নাগরিক হয়ে তিনি কীভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হন? এটা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এর জন্য তার শাস্তি হওয়া উচিত।

তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগ করা উচিত। তার এ পদে থাকার যোগ্যতা নেই। তিনি আপাদমস্তক একটা দুর্নীতিবাজ লোক।

বিএনপির এই নেতা বলেন, সাহাবুদ্দিন দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। পদ্মা সেতুর দুর্নীতি ঢাকতেই তাকে সে সময় ওখানে বসানো হয়েছিল। পরে তাকে ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান করা হয়। এরপর সাহাবুদ্দিনকে যখন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি করা হয়, তখন সবাই আশ্চর্য হয়ে গেলেন।

শেখ হাসিনার পদত্যাগের বিষয়ে রিপন বলেন, তিনি তো মানুষের ভোটে নির্বাচিত হননি। তাই উনি পদত্যাগ করলেন কি করলেন না সেটা নিয়ে আলোচনার কিছু নেই। বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা ওনাকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছেন।

তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্রপতি তিন বাহিনীর প্রধানকে পেছনে রেখে ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন। তাকে পদত্যাগপত্র দেওয়া হয়েছিল। এখন আড়াই মাস পর এসে সাহাবুদ্দিন বললেন ওনি পদত্যাগপত্র পাননি। এর মধ্যে নিশ্চই কোনো উদ্দেশ্য আছে।